Posts

https://www.purusattom.com/

শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র ৯ইজানুয়ারি বনভোজ উৎসবের উদযাপিত কি করে হলো।

 আজ থেকে বাংলার ১৩৭৫ সাল / ইংরেজি 1969 আগের ঘটনা ।   পূজ্যপাদ শ্রীশ্রীবড়দা শ্রীশ্রীঠাকুর ও শ্রীশ্রীবড়মাকে নিজে হাডসন গাড়িতে চাপিয়ে  মাণিকপুরে আসেনতেন । তারপরও শ্রীশ্রীঠাকুর মাণিকপুরের এই ‌নির্জন জায়গায় অনেকবার এসেছেন। এখানে বসে শ্রীশ্রীঠাকুর সামনের সড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচল দেখতেন। কখনও দেখতেন ট্রেন চলছে যাত্রী নিয়ে আপনগতিতে,নিজস্ব ছন্দে।মোগলসরাই প্যাসেঞ্জার ট্রেন স্টেশনে থামে.. সকলকে নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছে দেয়...তাই এই ট্রেন শ্রীশ্রীঠাকুরের বড় পছন্দের। অপলক দৃষ্টিতে ওই ট্রেনটির দিকে তাকিয়ে থাকতেন তিনি।   ১৯৬৯ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম দিকে শ্রীশ্রীঠাকুরের কন্যা পূজনীয়া সান্ত্বনা দেবী দেওঘর এসেছেন। শ্রী শ্রী ঠাকুর বড়মা ও শ্রী শ্রী ঠাকুরের জৈষ্ঠ কন্যা সান্তনা মৈত্র কে সঙ্গে নিয়ে মানিকপুর এ যান।ঠাকুরের জৈষ্ঠ কন্যা সান্তনা মৌত্রের ওই মানিকপুর খুব ভালো লাগে।তিনি শ্রী শ্রী ঠাকুর কে একদিন ওখানে উৎসব খাওয়ার জন্য বললেন। ঠাকুর ও বড়মা দুজনেই রাজী হলেন।                                                            সেদিন ছিল 9 জানুয়ারি।   তাঁর বনভোজন করার ইচ্ছা হলো।এই ইচ্ছা কার্যকর ক

পরমপ্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুরের অনুশ্রুতি গ্রন্থের বাণী "বিবাহ"

 সকল ইষ্টপ্রাণ ভাই-বোন দাদা-দিদিদের আমার রা-নন্দিত জয়গুরু। সকলের জন্য একটি সুন্দর মনের ভাবনা পরো তার রাত ফুলরণ-- শ্রী শ্রী ঠাকুরের কথা প্রসঙ্গ ও বাণী রশির আমারা আমাদের জীবনের পথ খুঁজে পাওয়া। " বিবাহ " সম্বন্ধে কিছু বাণী নিম্নলিপ্ত । বিষয়: *বিবাহ* ইষ্ট-স্বার্থপ্রতিষ্ঠা যা'র পরিধানে, তা'রই বিয়ে সার্থক হয় জাতির দুলে'।১। বিয়ে-ব্যাপারে সবার আগে বর্ণের হিসেব করিস, তা'র সাথেই বংশধর বেশ খতিয়ে খবর; জাতির শ্রদ্ধা হ'লেই স্বাস্থ্য জানা তা'র, তা'র সাথে বজিয়ে নিবি স্বভাব-অভ্যাস-ব্যবহার; এ-সব সূত্র সুসঙ্গতি পরিবেশই যদি যায়, বিদ্যা জ্ঞানস নজর কারে কর্ম্মের লক্ষ্য তা'য়; পারম্পার্য্যে এইগুলি সব নিজের জন্য প্রায়ই খবর ঠকবি না আপনার মরবি না বিষিয়ে।২।